প্রলয়োল্লাস - 90% Common Madhyamik Bengali Suggestion 2023 PDF Download

প্রলয়োল্লাস - 90% Common Madhyamik Bengali Suggestion 2023 PDF Download

প্রলয়োল্লাস - 90% Common Madhyamik Bengali Suggestion 2023 PDF Download

হ্যালো বন্ধুরা তোমরা কেমন আছো আশা করি সবাই ভালো আছ আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে চলে গেছি বাংলা বইয়ের প্রলয় উল্লাস চ্যাপ্টারের কিছু mcq acq শর্ট প্রশ্ন যেগুলো পড়ে তুমি মাধ্যমিক পরীক্ষায় খুব সহজেই পেয়ে যাবে আর এটা ডাউনলোড লিঙ্ক আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে দেওয়া রয়েছে তোমরা মনে করলে ডাউনলোড করে দেখতে পারো আর আমাদের একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে এর বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করা হয় তোমরা সাবস্ক্রাইব করতে পারো Topic-Hub

বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) প্রলয়োল্লাস (কাজী নজরুল ইসলাম) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো

১. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটি কোন কাব্যের অন্তর্গত? – (ক) ভাঙার গান (খ) প্রলয়শিখা (গ) অগ্নিবীণা (ঘ) ছায়ানট

উত্তরঃ (গ) অগ্নিবীণা

২. “আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য – (ক) রত (খ) দূত (গ) পাগল (ঘ) মাতন

উত্তরঃ (গ) পাগল

৩. “বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে আসছে – (ক) নতুন (খ) দুর্নিবার (গ) শকট’ (ঘ) ভয়ংকর

উত্তরঃ (ঘ) ভয়ংকর

৪. “ঝামর তাহার কেশের দোলায় ঝাপটা মেরে গগন – (ক) মাতায় (খ) জ্বালায় (গ) দুলায় (ঘ) নাচায়

উত্তরঃ (গ) দুলায়

৫. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধুমকেতু তার চামর – (ক) দোলায় (খ) বুলায় (গ) ঢুলায় (ঘ) নাচায়

উত্তরঃ (গ) ঢুলায়

৬. “অট্টরোলের হট্টগোলে স্তন্ধ – (ক) বরাকর (খ) চরাচর (গ) গগন (ঘ) অনন্তর

উত্তরঃ (খ) চরাচর

৭. “জগৎ জুড়ে কী ঘনিয়ে আসে? – (ক) ঝঞা (খ) প্রলয় (গ) মেঘ (ঘ) বৃষ্টি

উত্তরঃ (খ) প্রলয়

৮. “আসবে ঊষা অরুণ হেসে – (ক) দারুণ বেশে (খ) মোহন বেশে (গ) করুণ বেশে (ঘ) নবীন বেশে

উত্তরঃ (গ) করুণ বেশে

৯. দিগম্বরের জটায় কে হাসে? (ক) শিশু চাঁদের কর (খ) পূর্ণ চাঁদের কর (গ) অর্ধ চাদের কর। (ঘ) ক্ষয়িত চাঁদের কর

উত্তরঃ (ক) শিশু চাঁদের কর

১০. কবি সবাইকে কী করতে আহ্বান জানিয়েছেন? (ক) বিপ্লব করতে (খ) বিদ্রোহ করতে (গ) প্রতিবাদ করতে (ঘ) জয়ধ্বনি করতে

উত্তরঃ (ঘ) জয়ধ্বনি করতে

১১. কবিতায় ব্যবহৃত ‘কেতন’ শব্দের অর্থ কী? (ক) পতাকা (খ) ঘর (গ) নিবাস (ঘ) ব্যজন

উত্তরঃ (ক) পতাকা

১২. প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় কোন্ ঝড়ের কথা বলা হয়েছে? _ (ক) টর্নেডো (খ) ঘূর্ণি (গ) কালবৈশাখী (ঘ) ফাপি

উত্তরঃ (গ) কালবৈশাখী

১৩. কীসের দোলায় ঝামর ঝাপটা মেরে গগন দুলায়? (ক) হাওয়ার (খ) কেশের (গ) মেঘের (ঘ) জটার

উত্তরঃ (খ) কেশের

১৪. চামর চুলায় কে? (ক) চন্দ্র (খ) সূর্য (গ) নক্ষত্র (ঘ) ধূমকেতু

উত্তরঃ (খ) সূর্য

১৫. বিশ্বপাতার বক্ষ-কোলে কী ঝোলে? – (ক) ফল (খ) ফুল (গ) মুণ্ডু (ঘ) কৃপাণ

উত্তরঃ (ঘ) কৃপাণ

১৬. পিল এস্ত জটায় কী লুটায়? – (ক) হাসি (খ) আনন্দ (গ) কাঁদন (ঘ) বেদন

উত্তরঃ (গ) কাঁদন

১৭. কপোল’ শব্দের অর্থ কী? – (ক) কপাল (খ) গণ্ডদেশ (গ) কাঠের পোল (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ (খ) গণ্ডদেশ

১৮. জীবনহারা অ-সুন্দরকে ছেদন করতে আসছে – (ক) নবীন (খ) প্রবীণ (গ) যুবা (ঘ) শিশু

উত্তরঃ (ক) নবীন

১৯. প্রলয় কোথায় উদ্ধা ছুটায়? – (ক) নীল খিলানে (খ) জগৎজুড়ে (গ) লাল খিলানে (ঘ) দিগন্তে

উত্তরঃ (ক) নীল খিলানে

অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) প্রলয়োল্লাস (কাজী নজরুল ইসলাম) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023

১. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর!”—কে, কাদের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন?

উত্তরঃ মুক্তিকামী কবি নজরুল ইসলাম সমগ্র স্বদেশবাসীকে জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।

২. “সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে ধমক হেনে ভাঙল আগল।”—উদ্ধৃতাংশটিতে ‘সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?

উত্তরঃ কবি শব্দবন্ধটি দ্বারা দেশবাসীকে সমুদ্রপারের ইংরেজ রাজশক্তির রাজপ্রাসাদের অবরুদ্ধ দরজাকে নির্দেশ করতে চেয়েছেন।

৩. “বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর!”—উদ্ধৃতাংশটিতে কবি ‘ভয়ংকর অভিধায় কাকে নির্দেশ করতে চেয়েছেন?

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশটিতে কবি অনাগত সুদিন তথা নতুন মহাকালের বেশে পুরাতনকে ধ্বংস করতে যেভাবে আসছে, তাকে ‘ভয়ংকর’অভিধায় অভিহিত করতে চেয়েছেন।

৪. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু তার চামর ঢুলায়!”—উদ্ধৃতাংশটিতে ‘ধূমকেতু’ ও ‘চামর’ শব্দ দুটির অর্থ কী?

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশটিতে ‘ধূমকেতু’ শব্দটি দিয়ে সৌরজগতের জ্যোতির্ময় পদার্থ বিশেষকে এবং ‘চামর’ শব্দটি দিয়ে চমরী গোরুর পুচ্ছ নির্মিত ব্যজন বা পাখাকে নির্দেশ করা হয়েছে।

৫. “দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়,”—উদ্ধৃতাংশটিতে যে দ্বাদশ রবির কথা বলা হয়েছে, তাদের নাম উল্লেখ করো।

উত্তরঃ কবি উদ্ধৃতাংশে যে পুরাণ কথিত দ্বাদশ রবির কথা উল্লেখ করেছেন তারা হলেন—বিবস্বান, অৰ্যমা, পুষা, ত্বষ্টা, সবিদা, ভগ, ধাতা, বিধাতা, বরুণ, মিত্র, শত্রু, উরুক্রম নামধারী সূর্য।

৬. “দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাদের কর”—উদ্ধৃতাংশে কোন্ দেবতার অস্তিত্ব কল্পনা করা হয়েছে?

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশে দিগম্বর অর্থাৎ দেবাদিদেব মহাদেবের অস্তিত্ব কল্পনা করা হয়েছে যার শিরচুড়ায় উদীয়মান চাঁদের কল্পনা করা হয়েছে।

৭. “ক্ষুরের দাপট তারায় লেগে উল্কা ছুটায় নীল খিলানে!”—উদ্ধৃতাংশে উল্লিখিত ‘উল্কা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশে কবি ‘উল্কা’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন মহাকালের যুদ্ধেদ্ধত স্বরূপের তীব্রতা বোঝানোর জন্য। বিজ্ঞানের ভাষায় উল্কা বলতে বোঝায় আকাশের বুকে ভ্রাম্যমাণ অগ্নিপিণ্ড যার মাঝেমধ্যে ভূপৃষ্ঠে পতন ঘটে।

৮. “ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর ?” —ধ্বংস দেখেও তাকে ভয় না-করার কথা বলা হয়েছে কেন?

উত্তরঃ কবি যে ধ্বংসের কথা বলেছেন, সেই মহাকালের ভয়ংকর ধ্বংসলীলার মধ্যেও নবসৃষ্টির বীজ নিহিত থাকে। সেইজন্যই কবি এই ধ্বংস দেখে তাকে ভয় না-করার কথা বলেছেন।

৯. “বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।”—কীসের জন্য বন্ধুদের প্রদীপ তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ মহাকাল ভয়ংকর বেশে অ-সুন্দরকে ধ্বংস করে সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করতে আসছে। তাই তার আগমনকে বরণ করে নেওয়ার জন্য বন্ধুদের প্রদীপ তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে।

১০. “আসবে উষা অরুণ হেসে”—উষা কখন আসবে?

উত্তরঃ কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘প্রলয়োল্লাস’ নামক কবিতায় তারুণ হেসে ঊষা আসবে মহানিশার শেষে তথা মহারাত্রির পর।

১১. দিগন্তরের কাঁদন কোথায় লুটায়?

উত্তরঃ কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় দিগন্তরের কাঁদন পিঙ্গল ত্রস্ত জটায় লুটায়।

১২. রক্তমাখা কৃপাণ কোথায় ঝোলে ?

উত্তরঃ বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রলয়োল্লাস’নামক কবিতায় রক্তমাখা কৃপাণ বিশ্বপাতার বক্ষকোলে দোলে।

১৩. কালবৈশাখির ঝড় কীরূপে আসে?

উত্তরঃ বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রলয়োল্লাস’কবিতায় কালবৈশাখির ঝড় মহাকালের চণ্ডরুপে আসে। ধোঁয়ায় ধূপের রূপেও আসে।

ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৩) প্রলয়োল্লাস (কাজী নজরুল ইসলাম) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023

১. “ওই নূতনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখির ঝড়।”—উদ্ধৃতাংশটি কোন্ কবিতার অন্তর্গত? প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উদ্ধৃতাংশটির তাৎপর্য সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো। ১+২

২. “আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল, – সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে ধমক হেনে ভাঙল আগল!” —উদ্ধৃতাংশটির অন্তর্নিহিত ভাব সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।

৩. “মহাকালের চণ্ড-রূপে—ধূম্র-ধূপে বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর।” — উদ্ধৃতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত? সংক্ষেপে মহাকালের স্বরূপটি উদঘাটন করো। ১+২

৪. “ঝামর তাহার কেশর দোলায় ঝাপটা মেরে গগন দুলায়, সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু তার চামর ঢুলায়!” উদ্ধৃতাংশটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

৫. “দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়, দিগন্তরের কাঁদন লুটায় পিঙ্গল তার ত্রস্ত জটায়!” —উদ্ধৃতাংশটির অন্তর্নিহিত ভাব সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।

৬. “জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে জরায়-মরা মুমূর্ষদের প্রাণ-লুকানো ওই বিনাশে!” —উদ্ধৃতাংশটির অন্তর্নিহিত ভাব সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।

৭. “আসবে ঊষা অরূণ হেসে করুণ বেশে! দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাঁদের কর—” —উদ্ধৃতাংশটির মূলভাব পরিস্ফুট করো।

৮. “ওই সে মহাকাল-সারথি রক্ত-তড়িৎ চাবুক হানে, রণিয়ে ওঠে হ্রেষার কাঁদন বজ্রগানে ঝড়-তুফানে! ক্ষুরের দাপট তারায় লেগে উল্কা ছুটায় নীল খিলানে!”—উদ্ধৃতাংশটির অন্তর্নিহিত মূলভাবটি সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।

৯. “ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর?—প্রলয় নূতন সৃজন-বেদন! আসছে নবীন-জীবনহারা অ-সুন্দরে করতে ছেদন!”—উদ্ধৃতাংশটির মূলভাব সংক্ষেপে ব্যক্ত করো।

১০. “জয় প্রলয়ঙ্কর”—কে, কেন প্রলয়ঙ্করের জয় ঘোষণা করেছেন?

১১. “মাভৈঃ মাভৈঃ”—কোন কারণে কবি নির্ভয় হতে বলেছেন?

১২. “বধূরা প্রদীপ তুলে ধর,”—বধূদের প্রদীপ তুলে ধরার কথা কেন বলা হয়েছে?

রচনাধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৫) প্রলয়োল্লাস (কাজী নজরুল ইসলাম) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023

১. ‘প্রলয়োল্লাস’কবিতাটি নজরুলের কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত? ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতার প্রেক্ষিতে কবি-মানসিকতার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। ১+8

২. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

৩. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটির বিষয়বস্তু সংক্ষেপে বিবৃত করো।

৪. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটি মূলত বিদ্রোহী চেতনা ও পরাধীনতার জ্বালা থেকে উত্থিত মুক্তি চেতনার সমন্বয়।—মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।

৫. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর!”—কাদের উদ্দেশে কবির এই আহ্বান ? কবিতার ভাববস্তু বিশ্লেষণ করে এই আহ্বানের পুনরাবৃত্তির যৌক্তিকতা প্রতিপন্ন করো।

৬. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় কবি ভয়ংকরের আগমনের যে বর্ণনা দিয়েছেন, তা লেখো। ২+৩

৭. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর! ওই নূতনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখির ঝড়।” —উদ্ধৃতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত? কবি এই কবিতায় নতুনের আগমনকে যে যে স্বরূপে প্রত্যক্ষ করেছেন, তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। ১+৪

৮. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় প্রলয় কীভাবে উল্লাসের কারণ কয়ে উঠেছে, তা সংক্ষেপে লেখো।

পাঠ্যগত ব্যাকরন – প্রলয়োল্লাস (কাজী নজরুল ইসলাম) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023

বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১)

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো

কারক-বিভক্তি

১. “ওই নূতনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখির ঝড়।”—রেখাঙ্কিত পদটির কারক সম্বন্ধ নির্ণয় করো

(ক) করণকারকে ‘র’ বিভক্তি (খ) কর্মকারকে ‘র’ বিভক্তি (গ) অধিকরণ কারকে ‘র’ বিভক্তি (ঘ) অ-কারক সম্বন্ধপদে ‘র’ বিভক্তি

উত্তরঃ (ঘ)

২. “ঝামর তাহার কেশের দোলায় ঝাপটা মেরে গগন দুলায়,”—রেখাঙ্কিত পদটি কোন কারকে, কী বিভক্তি?

(ক) কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (খ) কর্মকারকে ‘য়’ বিভক্তি (গ) করণকারকে ‘য়’ বিভক্তি (ঘ) অধিকরণ কারকে ‘য়’ বিভক্তি

উত্তরঃ (গ)

৩. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু তার চামর ঢুলায়!”—রেখাঙ্কিত পদটির কারক-সম্বন্ধ নির্ণয় করো।

(ক) করণকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (খ) অপাদান কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (গ) সম্বন্ধপদে ‘শূন্য’ বিভক্তি (ঘ) সম্বোধন পদে ‘শূন্য’ বিভক্তি

উত্তরঃ (ঘ)

৪. “অট্টরোলের হট্টগোলে স্তন্ধ চরাচর”—রেখাঙ্কিত পদটির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো

(ক) কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (খ) কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (গ) করণকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (ঘ) অধিকরণ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি

উত্তরঃ (ঘ)

৫. “সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে/কপোলতলে।”—রেখাঙ্কিত পদটির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো।

 

(ক) করণকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (খ) কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (গ) কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (ঘ) অ-কারক সম্বন্ধপদে ‘শূন্য’ বিভক্তি

উত্তরঃ (ঘ)

৬. “কাল-ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে সুন্দর।”—রেখাঙ্কিত পদটির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো

(ক) কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (খ) কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিবক্তি (গ) করণকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি (ঘ) অধিকরণ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি

উত্তরঃ (খ)

সমাস

৭. “আসছে এবার অনাগত…,”—রেখাঙ্কিত পদটি কোন্ সমাসের উদাহরণ?

(ক) নঞ তৎপুরুষ সমাস (খ) নঞ বহুব্রীহি সমাস (গ) নিত্য সমাস (ঘ) দ্বিগু সমাস

উত্তরঃ (ক)

৮. “মহাকালের চণ্ড-রূপে”–‘মহাকাল’ কোন্ সমাস হবে?

(ক) দ্বন্দ্ব সমাস (খ) দ্বিগু সমাস (গ) বহুব্রীহি সমাস (ঘ) কর্মধারয় সামস

উত্তরঃ (ঘ)

৯. “বিশ্বপাতার বক্ষ-কোলে”—“বিশ্বপাতা’ পদটির ব্যাসবাক্য কী হবে?

(ক) বিশ্বপাতার ন্যায় (খ) বিশ্বের ন্যায় পাতা (গ) বিশ্বের পাতা (ঘ) বিশ্বরূপ পাতা

উত্তরঃ (ঘ)

১০. “বিশ্বমায়ের আসন তারি বিপুল বাহুর পর”~-রেখাঙ্কিত পদটি কোন সমাস হবে?

(ক) সাধারণ কর্মধারয় সমাস (খ) বুক কমায় সাস (গ) উপমান কর্মধারয় সমাস (ঘ) উপমিত কর্মধারয় সমাস

উত্তরঃ (খ)

১১. “ওই সে মহাকাল-সারথি রক্ত-তড়িৎ চাবুক হানে”-রক্ত-তড়িৎ’-এর ব্যাসবাক্য কী হবে?

(ক) রক্তরুপ তড়িৎ (খ) রক্ত তড়িতের ন্যায় (গ) রক্তের ন্যায় তড়িৎ (ঘ) রক্ত যে-তড়িৎ

উত্তরঃ (ক)

১২. “আসছে নবীন–জীবনহারা অসুন্দরে করতে ছেদন।”–‘জীবনহারা -এর ব্যাসবাক্য কী হবে?

(ক) জীবন যে-হারা (খ) হারা যে-জীবন (গ) হারিয়েছে যে-জীবন (ঘ) জীবনের হারা

উত্তরঃ (গ)

১৩. “ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চিরসুন্দর!”—রেখাঙ্কিত পদটি কোন সমাস হবে?

(ক) সাধারণ কর্মধারয় সমাস (খ) উপমান কর্মধারয় সমাস (গ) উপমিত কর্মধারয় সমাস (ঘ) মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস

উত্তরঃ (ঘ)

বাক্য

১৪. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর!”—এটি কোন ধরনের বাক্য?

(ক) জটিল বাক্য (খ) যৌগিক বাক্য (গ) প্রশ্নসূচক বাক্য (ঘ) অনুজ্ঞাসূচক বাক্য

উত্তরঃ (ঘ)

১৫. “আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্যপাগল,”—আলংকারিক দিক দিয়ে এটি কোন ধরনের বাক্য?

(ক) প্রশ্নবোধক বাক্য (খ) বিস্ময়সূচক বাক্য (গ) হা-বাচক বাক্য (ঘ) না-বাচক বাক্য

উত্তরঃ (গ)

১৬. “ঝামর তাহার কেশের দোলায় ঝাপটা মেরে গগন দুলায়,”—এটি কোন ধরনের বাক্য?

 

(ক) প্রশ্নবোধক বাক্য (খ) বিস্ময়সূচক বাক্য (গ) নির্দেশক বাক্য (ঘ) অনুজ্ঞাবাচক বাক্য

উত্তরঃ (গ)

১৭. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধুমকেতু তার চামর ঢুলায়!”—এটি কোন ধরনের বাক্য?

(ক) না-বাচক (খ) যৌগিক বাক্য (গ) জটিল বাক্য (ঘ) সরলবাক্য

উত্তরঃ (ঘ)

১৮. “মাভৈঃ মাভৈঃ! জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে”—এটি কোন ধরনের বাক্য?

(ক) প্রশ্নবাচক বাক্য (খ) বিস্ময়বোধক বাক্য (গ) নির্দেশক বাক্য (ঘ) অনুজ্ঞাবাচক বাক্য

উত্তরঃ (খ)

১৯. “ভাঙা গড়া খেলা যে তার কিসের তরে ডর?”—এটি কোন ধরনের বাক্য?

(ক) সরলবাক্য (খ) জটিল বাক্য (গ) প্রশ্নবাচক বাক্য (ঘ) বিস্ময়বোধক বাক্য

উত্তরঃ (গ)

বাচ্য

২০. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর!”—বাক্যটি ভাববাচ্যে হবে

(ক) তোরা সব জয়ধ্বনি করে যা (খ) তোদের দ্বারা জয়ধ্বনি করা হোক (গ) তোদের জয়ধ্বনি করা হোক (ঘ) তোরা জয়ধ্বনি করে চল

উত্তরঃ (খ)

২১. “ওই নূতনের কেতন ওড়ে”-ৰাক্যটি কোন বাচ্যে আছে?

(ক) ভাববাচ্যে (খ) কর্তৃবাচ্যে (গ) কর্মবাচ্যে (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্যে

উত্তরঃ (ঘ)

২২. “হাসছে ভয়ংকর!”–কর্মবাচ্যে কী হবে?

(ক) ভয়ংকরের হাসা হচ্ছে (খ) ভয়ংকরের দ্বারা হাসা হচ্ছে (গ) ভয়ংকর হেসে উঠছে (ঘ) ভয়ংকরের হেসে ওঠা হচ্ছে

উত্তরঃ (খ)

২৩. “ধূমকেতু তার চামর চুলায় !”—বাক্যটি কর্মবাচ্যে হবে

(ক) ধূমকেতুর তার চামর ডুলানো হয় (খ) ধূমকেতুর দ্বারা তার চামর ডুলানো হয় (গ) ধূমকেতু তার চামর দুলিয়ে দেয় (ঘ) ধূমকেতুর তার চামর ডুলিয়ে দেওয়া হয়

উত্তরঃ (খ)

২৪. “সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে”—বাক্যটি ভাববাচ্যে হবে

(ক) সপ্ত মহাসিন্ধুর দোলা হয় (খ) সপ্ত মহাসিন্ধুর দ্বারা দোলা হয় (গ) সপ্ত মহাসিন্ধু দুলতে থাকে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ (খ)

২৫. “আসবে উষা অরুণ হেসে”—বাক্যটি ভাববাচ্যে কী হবে?

(ক) ঊষার অরুণ হেসে আসা হবে (খ) উষা আসতে থাকবে অরুণ হেসে (গ) উষার দ্বারা অরুণ হেসে আসা হবে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ (গ)

২৬. “বধূরা প্রদীপ তুলে ধর”—বাক্যটি কোন বাচ্যে আছে?

(ক) কর্তৃবাচ্যে (খ) কর্মবাচ্যে (গ) ভাববাচ্যে (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্যে

উত্তরঃ (ক)

অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) প্রলয়োল্লাস (কাজী নজরুল ইসলাম) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023

কারক-বিভক্তি

১. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর!”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।

উত্তরঃ জয়ধ্বনি—কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

২. “আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল,”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।

উত্তরঃ অনাগত কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৩. “মৃত্যু-গহন অন্ধকূপে”–‘অন্ধকূপে’ পদটির কারক-বিভক্তি লেখো।

উত্তরঃ অন্ধকূপে-অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৪. “বজশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।

উত্তরঃ অন্ধকূপে-অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৫. “ধূমকেতু তার চামর চুলায়!”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি কী হবে?

উত্তরঃ ধূমকেতু–কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।’

৬. “বিশ্বপাতার বক্ষ-কোলে”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।

উত্তরঃ বক্ষ-কোলে-অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৭. “দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়,”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।

উত্তরঃ রবির কর্তা সম্বন্ধে ‘র’ বিভক্তি।

৮. “জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে”–‘প্রলয়’ পদটির কারক-বিভক্তি কী হবে?

উত্তরঃ প্রলয় কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৯. “দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাদের কর”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।

উত্তরঃ দিগম্বরের—অধিকরণ সম্বন্ধে এর’ বিভক্তি জটায়—অধিকরণ কারকে ‘য়’ বিভক্তি।

১০. “আসবে ঊষা অরূণ হেসে”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তিনির্দেশ করো।

উত্তরঃ ঊষা–কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

সমাস

১১. “জয়ধ্বনি কর!”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ জয়ধ্বনি—জয়সূচক ধ্বনি (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)।

১২. “আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল,”—নিম্নরেখাঙ্কিত ” পদগুলির ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ অনাগত-নয় আগত (নঞ তৎপুরুষ সমাস) প্রলয়-নেশার—প্রলয় সৃষ্টি করে যে নেশা, তার (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)।

১৩. “সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে”-“সিংহদ্বারে’ পদটির সমাস কী হবে?

উত্তরঃ সিংহদ্বারে—সিংহ চিহ্নিত দ্বার, তাতে (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)।

১৪. “মহাকালের চণ্ডরূপে”-নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ মহাকালের-মহান যে কাল, তার (উপমান কর্মধারয় সমাস)।

১৫. “বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে”—রেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ বজ্ৰশিখার—বজের শিখা, তার (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।

১৬. “দিগন্তরের কাঁদন লুটায়”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্দেশ করো।

উত্তরঃ দিগন্তরের—অন্য দিক, এর (নিত্য সমাস)।

১৭. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদগুলির সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ সর্বনাশী—সর্বনাশ করে যে (স্ত্রী) (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)। জ্বালামুখী—জ্বালাময় মুখ যার (বহুব্রীহি সমাস)।

১৮. “ভয়াল তাহার নয়নকটায়”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস লেখো।

উত্তরঃ নয়নকটায়-নয়নের কটায় (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।

১৯. “জরায়-মরা মুমূর্যদের প্রাণ-লুকানো”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদগুলির সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ জরায়-মরাজরাজনিত মরা (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)। মমুর্ষদের-মৃত্যু আসন্ন যার, তাদের (বহুব্রীহি সমাস)।

২০. “দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাঁদের কর”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।

উত্তরঃ দিগম্বরের—দিক (শূন্য) অম্বর (বস্ত্র) যার, তার (বহুব্রীহি সমাস)।

শিশু-চাদের–শিশু যে চাদ, তার (উপমান কর্মধারয় সমাস)।

বাক্য

২১. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর!”—জটিল বাক্যে পরিণত করো।

উত্তরঃ যারা রয়েছিস তারা সব জয়ধ্বনি কর।

২২. “বৰ্জশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর!”—জটিল বাক্যে ও নাস্ত্যর্থক বাক্যে রূপান্তর করো।

উত্তরঃ যে ভয়ংকর সে বর্জশিখার মশাল জ্বেলে আসছে। (জটিলবাক্যে)।

বজ্ৰশিখার মশাল না-জ্বেলে ভয়ংকর আসতে পারছে না। (নাস্ত্যর্থক বাক্যে)

২৩. “হাসছে ভয়ংকর!”—জটিল বাক্যে ও নাস্ত্যর্থক বাক্যে রূপ দাও।

উত্তরঃ যে ভয়ংকর সে হাসছে। (জটিল বাক্যে) ভয়ংকর না-হেসে পারছে না। (নাস্ত্যর্থক বাক্যে)

২৪. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু তার চামর ডুলায়!”—যৌগিক ও জটিল বাক্যে পরিণত করো।

উত্তরঃ ধূমকেতু সর্বনাশী ও জ্বালামুখী এবং সে তার চামর ডুলায়। (যৌগিক বাক্যে) যে ধূমকেতু সর্বনাশী এবং যে ধূমকেতু জ্বালামুখী সেই ধূমকেতু তার চামর চুলায়। (জটিল

২৫. “জরায়-মরা মুমূর্ষদের প্রাণ-লুকানো ওই বিনাশে!”—জটিল বাক্যে কী হবে?

উত্তরঃ যারা জরায় মরা এবং যারা মুমূর্ষ তাদের প্রাণ লুকানো ওই বিনাশে।

২৬. “স্তব্ধ চরাচর!”—নাস্ত্যর্থক বাক্যে রূপ দাও।

উত্তরঃ চরাচর সরব নয়।

২৭. “আসবে উষা অরূণ হেসে”-নাস্ত্যর্থক বাক্যে লেখো।

উত্তরঃ উষা না-অরূণ হেসে আসতে পারবে না।

২৮. “দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাদের কর”—জটিল বাক্যে রূপান্তর করো।

উত্তরঃ যিনি দিগম্বর তার জটায় হাসে শিশু-চাদের কর।

বাচ্য

২৯. জয়ধ্বনি কর!”–কর্মবাচ্যে লেখো।

উত্তরঃ জয়ধ্বনি করা হোক।

৩০. “ওই নূতনের কেতন ওড়ে”–কর্মবাচ্যে রূপ দাও।

উত্তরঃ ওই নূতনের কেতন ওড়ানো হয়।

৩১. “আসছে এবার অনাগত”—ভাববাচ্যে পরিণত করো।

উত্তরঃ এবার অনাগতের আসা হচ্ছে।

৩২. “বজশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর।”—ভাববাচ্যে রূপান্তর করো।

উত্তরঃ বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে ভয়ংকরের আসা হচ্ছে।

৩৩. “হাসছে ভয়ংকর!”—ভাববাচ্যে কী হবে?

উত্তরঃ ভয়ংকরের হাসা হচ্ছে।

৩৪. “সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে”—ভাববাচ্যে পরিণত করো।

উত্তরঃ সপ্ত মহাসিন্ধুর দোলা হচ্ছে।

৩৫. “আসবে ঊষা অরূণ হেসে”—ভাববাচ্যে রূপান্তর করো।

উত্তরঃ অরুণ হেসে উষার আসা হবে।

৩৬. ‘ভরবে এবার ঘর!”—ভাববাচ্যে পরিবর্তন করো।

উত্তরঃ এবার ঘর ভরানো হবে।

৩৭. “বধুরা প্রদীপ তুলে ধর।”—কর্মবাচ্যে রূপ দাও।

উত্তরঃ বধূদের দ্বারা প্রদীপ তুলে ধরা হোক।

৩৮. “কাল-ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে সুন্দর!”—ভাববাচ্যে পরিণত করো।

উত্তরঃ কাল-ভয়ংকরের বেশে এবার ওই সুন্দরের আসা হচ্ছে।


প্রলয়োল্লাস - 90% Common Madhyamik Bengali Suggestion 2023 PDF Download

-Click Now-



Previous Post Next Post