অভিষেক - 90% Common Madhyamik Bengali Suggestion 2023 PDF Download
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা আশা করি সবাই ভালো আছ আজকে আমি তোমাদের জন্য বাংলা বইয়ের অভিষেক অধ্যায়ের কিছু mcq acq কোশ্চেন নিয়ে এসেছে সেগুলো পড়লে তুমি পরীক্ষায় নম্বর অবশ্যই কমেন্ট পাবে ডাউনলোড পিডিএফ ওয়েবসাইটের নিচে দিয়ে রেখেছি তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে বাড়িতে পড়া শুরু করে দাও আর আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারো Topic-Hub
বহুবিকল্পিত প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনকাল – (a) 1801-1891 খ্রিস্টাব্দ (b) 1861-1841 খ্রিস্টাব্দ (c) 1824-1873 খ্রিস্টাব্দ (d) 1800-1861 খ্রিস্টাব্দ
উত্তরঃ (c) 1824-1873 খ্রিস্টাব্দ
- ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ প্রকাশিত হয় – (a) 1847 খ্রিস্টাব্দে (b) 1857 খ্রিস্টাব্দে (c) 1851 খ্রিস্টাব্দে (d) 1861 খ্রিস্টাব্দে
উত্তরঃ (d) 1861 খ্রিস্টাব্দে
- ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর সর্গসংখ্যা— (a) চারটি (b) পাঁচটি (c) আটটি (d) নয়টি
উত্তরঃ (d) নয়টি
- ‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর – (a) প্রথম সর্গের অন্তর্গত (b) দ্বিতীয় সর্গের অন্তর্গত (c) তৃতীয় সর্গের অন্তর্গত (d) ষষ্ঠ সর্গের অন্তর্গত
উত্তরঃ (a) প্রথম সর্গের অন্তর্গত
- ‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর যে সর্গ থেকে গৃহীত, তার নাম – (a) অভিষেক (b) বধ (c) সমাগম (d) প্রেতপুরী
উত্তরঃ (a) অভিষেক
- “কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী…”-বীরেন্দ্রকেশরী’ হলেন— (a) রাবণ (b) বিভীষণ (c) ইন্দ্রজিৎ (d) কুম্ভকর্ণ
উত্তরঃ (c) ইন্দ্রজিৎ
- “কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া…” ইন্দ্রজিৎ কাকে প্রণাম করেছিল? (a) রাবণ (b) চিত্রাঙ্গদা (c) মন্দোদরী (d) ধাত্রী
উত্তরঃ (d) ধাত্রী
- “কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে…?”—ইন্দ্রজিৎ এ কথা জিজ্ঞাসা করেছেন – (a) মন্দোদরী দেবীকে (b) প্রমীলাকে (c) সীতাদেবীকে (d) প্রভাষাবেশী লক্ষ্মীকে
উত্তরঃ (d) প্রভাষাবেশী লক্ষ্মীকে
- “কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে? কহ দাসে..”—ইন্দ্রজিৎ ধাত্রীর কাছে কী জানতে চেয়েছিলেন? – (a) বীরবাহুর কথা (b) রাবণের নির্দেশ (c) লঙ্কার কুশলসংবাদ (d) প্রমীলার কুশলসংবাদ
উত্তরঃ (c) লঙ্কার কুশলসংবাদ
- “ছদ্মবেশী অম্বুরাশি সুতা/উত্তরিলা”—‘অম্বরাশি সুতা’ যাঁর সম্পর্কে বলা হয়েছে, তিনি হলেন— (a) মায়াদেবী (b) চিত্রাঙ্গদা (c) লক্ষ্মী (d) সীতা
উত্তরঃ (c) লক্ষ্মী
- “কহ দাসে…”—ইন্দ্রজিৎ জানতে চেয়েছেন— (a) রাবণের চিন্তার কারণ (b) বিভীষণের অবস্থান (c) রাবণের শারীরিক অবস্থা (d) লঙ্কাপুরীর কুশলবার্তা
উত্তরঃ (d) লঙ্কাপুরীর কুশলবার্তা
- “হায়! পুত্ৰ, কি আর কহিব।কনক-লঙ্কার দশা!” বক্তা লঙ্কার কথা বলার ক্ষেত্রে হতাশা প্রকাশ করেছেন, কারণ— (a) ঘোরতর যুদ্ধে কুম্ভকর্ণের মৃত্যু হয়েছে (b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে (c) ঘোরতর যুদ্ধে রাবণরাজার মৃত্যু হয়েছে (d) ঘোরতর যুদ্ধে সারণের মৃত্যু হয়েছে
উত্তরঃ (b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে
- “ঘোরতর রণে, হত প্রিয় ভাই তব…”এই ‘প্রিয় ভাই’ হল— (a) বীরবাহু (b) লক্ষ্মণ (c) কুম্ভকর্ণ (d) নিশুম্ভ
উত্তরঃ (a) বীরবাহু
- “তার শোকে মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি”–রাক্ষসাধিপতি রাবণ যার শোকে কাতর, তিনি হলেন – (a) প্রমীলা (b) চিত্রাঙ্গদা (c) মন্দোদরী (d) বীরবাহু
উত্তরঃ (d) বীরবাহু
- “সসৈন্যে সাজেন আজি ঝঝিতে আপনি।”—কার কথা বলা হয়েছে? – (a) দেবরাজ ইন্দ্র (b) ইন্দ্রজিৎ (c) রাক্ষসরাজ রাবণ (d) রাঘব
উত্তরঃ (c) রাক্ষসরাজ রাবণ
- “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া; — ‘এই মহাবাহু’ হলেন— (a) রাবণ (b) ইন্দ্রজিৎ (c) রামচন্দ্র (d) বীরবাহ
উত্তরঃ (b) ইন্দ্রজিৎ
- “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া” “মহাবাহু’র বিস্ময়ের কারণ— (a) তিনি তার অনুজ বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনেছেন (b) তিনি ধাত্রীর কাছে লঙ্কার পরাজয়ের কথা শুনেছেন (c) তিনি ধাত্রীর কাছে তার অভিষেকের কথা শুনেছেন (d) তিনি ধাত্রীর কাছে রাবণের যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার কথা শুনেছেন
উত্তরঃ (a) তিনি তার অনুজ বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনেছেন
- “কি কহিলা, ভগবতি?” ভগবতী বলেছেন – (a) ঘোরতরে যুদ্ধে কুম্ভকর্ণ প্রয়াত হয়েছেন (b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাঙ্কুর মৃত্যু ঘটেছে (c) রাবণ ইন্দ্রজিৎকে সেনাপতি হিসেবে বরণ করতে চলেছেন (d) ইন্দ্রজিৎ যেন নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ শেষ করে যুদ্ধে যান
উত্তরঃ (b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাঙ্কুর মৃত্যু ঘটেছে
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
- ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যের প্রথম সর্গের নাম কী?
উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘মেঘনাদবধ কাব্যের প্রথম সর্গের নাম ‘অভিষেক’।
- “প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে,/কহিলা”—ইন্দ্রজিৎ কী বলেছিল?
উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে ইন্দ্রজিৎ লঙ্কার কুশল জিজ্ঞাসা করেছিল এবং সেখানে ধাত্রীর আসার কারণ জিজ্ঞাসা করেছিল।
- “ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা।” “অম্বুরাশি-সুতা’-কে এবং কেন তার এমন নাম?
উত্তরঃ ‘অম্বুরাশি’ শব্দের অর্থ জলসমূহ, ‘সুতা’ শব্দের অর্থ কন্যা। সমুদ্রমন্থনের সময় লক্ষ্মীর উত্থান হয়েছিল বলে তাকে ‘অম্বুরাশি-সুতা’ বলা হয়েছে।
- “ছদ্মবেশী অম্বুরাশি সুতা”—অম্বুরাশি-সুতা কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। অম্বুরাশি-সুতা বা লক্ষ্মী ইন্দ্রজিতের ধাত্রীমাতা প্রভাষার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন।
- “সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।”-কে সসৈন্যে সাজেন?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙকিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত প্রিয় পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুতে লঙ্কেশ্বর রাবণ সৈন্যদলসহ যুদ্ধসাজে সজ্জিত হন।
- “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;”—এই বিস্ময়ের কারণ কী ছিল?
উত্তরঃ রামচন্দ্রকে খন্ড খন্ড করে কেটে ফেলার পরে কে বীরবাহুকে হত্যা করল তা ভেবেই ইন্দ্রজিৎ বিস্মিত হয়েছেন ?
- ছদ্মবেশী লক্ষ্মী কোন সংবাদ নিয়ে এসেছিলেন?
উত্তরঃ ছদ্মবেশী লক্ষ্মী রাবণপুত্র বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ এবং তাতে রাবণের শোকাকুলতার সংবাদ নিয়ে এসেছিলেন।
- “এ অদ্ভুত বারতা”—কোন বারতার কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে বীরচূড়ামণি বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদের কথাই বলা হয়েছে।
- “শীঘ্ৰ কহ দাসে” শীঘ্র কী বলতে বলা হয়েছে?
উত্তরঃ ছদ্মবেশী লক্ষ্মী বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ দিতে এসেছেন মেঘনাদকে লক্ষ্মী কোথায় সেই মৃত্যুসংবাদ পেলেন তা শীঘ্ন বলতে বলা হয়েছে।
- “রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী উত্তরিলা”—‘ইন্দিরা সুন্দরী কে?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। লক্ষ্মীর অপর নাম ইন্দিরা। তাই এখানে। লক্ষ্মীকেই ইন্দিরা সুন্দরী বলা হয়েছে।
- “যাও তুমি ত্বরা করি:”—এই শীঘ্র যাওয়ার প্রয়োজন কী?
উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশটিতে রাক্ষসকুলের মান রক্ষা করার জন্যই মেঘনাদের শীঘ্ন যাওয়ার প্রয়োজন বলে লক্ষ্মী মন্তব্য করেছেন।
- “…রোষে মহাবলী/মেঘনাদ”—মেঘনাদ রুষ্ট হয়ে কী করেছিলেন?
উত্তরঃ মেঘনাদ রুষ্ট হয়ে ফুলরাশি ছিড়ে ফেলেছিল, সোনার বালা দূরে ফেলে দিয়েছিল।
- “পদতলে পড়ি, শোভিল কুণ্ডল।” ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীতাকুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কর্ণভূষণ অর্থাৎ কানের অলংকার।
- “হা ধিক মোরে!”—ইন্দ্রজিৎ কেন নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিলো?
উত্তরঃ শত্রুসৈন্য যখন লঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে তখন তিনি প্রসোদকাননে সময় কাটাচ্ছেন—এই ভেবেই ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল।
- “বৈরিদল বেড়ে স্বর্ণলঙ্কা”—কাদের বৈরিদ বলা হয়েছে?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পর্ভূক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত এখানে রামচন্দ্র ও তার সৈন্যবাহিনীকে বৈরিল বলা হয়েছে।
- “হেথা আমি বামাদল মাঝে?”—কখন ইন্দ্রজিৎ একথা বলেছেন?
উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে ইন্দ্রজিৎ একথা বলেছেন যখন রাঘব সৈন্যরা চারপাশ থেকে লঙ্কাপুরীকে ঘিরে ফেলেছে
- “হেথা আমি বামিদলমাঝে।” – ‘হেথা’ বলতে কোন স্থানের কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত৷ ‘হেথা’ বলতে এখানে কনকলঙ্কার প্রমোদ উদ্যানকেই বোঝানো হয়েছে।
- “এই কি সাজে আমারে”—কী সাজে না বলে বক্তার মনে হয়েছে?
উত্তরঃ রামচন্দ্রের সৈন্যবাহিনী কনকলঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে; এই সময় ইন্দ্রজিতের প্রমোদকাননে বিচরণ করা সাজে না।
- “হৈমবতীসত যথা…” কীসের কথা এখানে বলা হয়েছে, মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে দেবসেনাপতি কার্তিকের তারকা বধের কথা এখানে বলা হয়েছে।
- “কিম্বা যথা বৃহন্নলারুপী কিরীটী”—‘বৃহন্নলারুপী কিরীটী’ কাকে বলা হয়েছে?
উত্তরঃ উদ্ভূত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। মহাভারতের অর্জুন চরিত্রটি হলেন বৃহন্নলারূপী কিরীটী।
ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৩) অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
- “কনক আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী ইন্দ্রজিৎ”—ইন্দ্রজিৎ কেন কনক আসন ত্যাগ করলেন?
- “কহ দাসে লঙ্কার কুশল”— বক্তার এমন জিজ্ঞাসার কারণ কী?
- “হায়! পুত্র, কি আর কহিব/কনক-লঙ্কার দশা?” বলা এই আক্ষেপের কারণ কী?
- “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া”—এই বিস্ময়ের কারণ আলোচনা করো।
- “এ অদ্ভুত বারতা, জননী/কোথায় পাইলে তুমি,/শীঘ্ৰ কহ দাসে।”—কোন বার্তার কথা বলা হয়েছে? বক্তার কাছে সেই বার্তা অদ্ভুত মনে হয়েছে কেন?
- “ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী”—এই ‘রোষ’-এর প্রকাশ কীভাবে ঘটেছিল লেখো।
- “ধিক মোরে, কহিলা গম্ভীরে কুমার।”—‘কুমার’ কে? তার এই আত্মধিক্কারের কারণ কী? 1+2
- “ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে।”—কোন অপবাদের কথা এখানে বলা হয়েছে? সেই অপবাদ ঘোচাতে বক্তা কীরুপ প্রস্তুতি নিয়েছিলেন? 1+2
- “সাজিলা রথীন্দ্রভ বীর-আভরণে”—এই সেজে ওঠার বর্ণনা দাও।
- “কেমনে ধরিবে প্রাণ/তোমার বিরহে/এ অভাগী?” – বক্তা কে? কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা একথা বলেছেন? 1+2
- “হাসি উত্তরিলা মেঘনাদ।” মেঘনাদ কী উত্তর দিয়েছিলেন? তার হাসির কারণ কী? 2+1
- “কাপিল লঙ্কা, কাপিলা জলধি!”—এই পরিস্থিতির প্রেক্ষাপট আলোচনা করো।
রচনাধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ৫) অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
- “কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি এ ভবনে?”—কে, কাকে উদ্দেশ্য করে কখন মন্তব্যটি করেছিলেন? এর কোন্ উত্তর তিনি পেয়েছিলেন? 3+2
- “…এ অদ্ভুত বারতা, জাননী, কোথায় পাইলে তুমি”—কোন বার্তাকে কেন অদ্ভুত বলা হয়েছে? এই বার্তার পিছনে উদ্দেশ্য কী ছিল? 3+2
- “ঘুচাব এ অপবাদ, বধি রিপুকুলে।”—এখানে কোন্ অপবাদের কথা বলা হয়েছে? এই অপবাদ ঘোচানোর জন্য বক্তা কী প্রস্তুতি নিয়েছিলেন? 3+2
- “সাজিলা রথীন্দ্রর্ষভ বীর আভরণে”—এই সজ্জার বর্ণনায় কবি যে দুটি পৌরাণিক প্রসঙ্গের উল্লেখ করেছেন সেগুলির বর্ণনা দাও।
- “তবে কেন তুমি, গুণনিধি,/ত্যাজ কিঙ্করীরে আজি?” – কে কখন কথাটি বলেছেন? তাকে কী সান্ত্বনা দেওয়া হয়েছিল ? 3+2
- “হায়, বিধি বাম মম প্রতি।”—কখন বক্তা এ কথা বলেছেন? বক্তার এ কথা বলার কারণ কী? 3+2
- “তারে ডরাও আপনি।”—কে, কাকে ভয় পান? উদ্দিষ্ট ব্যক্তির ভয় পাওয়ার কারণ কী? বক্তা কীভাবে সেই ভয় দূর করতে সচেষ্ট হয়েছেন? 1+2+2
- “আর একবার পিতঃ, দেহ আজ্ঞা মোরে”—বক্তা কার কাছে, কোন্ আজ্ঞা প্রার্থনা করেছেন? এমন প্রার্থনার মধ্যে দিয়ে বক্তার চরিত্রের কোন্ দিক ধরা পড়েছে লেখো। 2+3
- “আর একবার পিতঃ, দেহ আজ্ঞা মোরে”-“কোন আদেশের কথা বলা হয়েছে? ‘আর একবার’ কথাটির তাৎপর্য কী? কোন্ আদেশ সে লাভ করেছিল? 2+2+1
- “ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী”—মহাবলী’কাকে বলা হয়েছে? সে কী কারণে রুষ্ট হয়েছিল? রোষে সে কী কী করল? 1+2+2
- “বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী।”—‘বিধুমুখী’ কাকে বলা হয়েছে? তিনি বক্তাকে কী বলেছিলেন? প্রত্যুত্তরে বক্তা কী বলেছিলেন? 1+2+2
- “নমি পুত্র পিতার চরণে, করজোড়ে কহিলা”—পুত্র কে? তিনি পিতার চরণে প্রণাম করে কী বলেছিলেন? পিতা কী প্রত্যুত্তর দিয়েছিলেন? 1+2+2
- “অভিষেক করিলা কুমারে”—‘কুমার’ কে? তার অভিষেক কে করালেন? অভিষেকের কারণ কী? 1+1+3
- ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে ইন্দ্রজিতের চরিত্রবৈশিষ্ট্য যেভাবে প্রকাশিত হয়েছে, তা আলোচনা করো।
- ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে যে বীরভাবের প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো।
- ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে কবির রচনারীতির দক্ষতা আলোচনা করো।
- ‘অভিষেক’ কাব্যাংশটির নামকরণ কতদূর সার্থক হয়েছে লেখো।
- ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ অবলম্বনে রাবণ চরিত্রটির পরিচয় দাও।
বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
কারক-বিভক্তি
১. “কহ দাসে লঙ্কার কুশল।”—‘দাসে’ পদটি
(ক) কর্তৃকারকে ‘এ’ বিভক্তি (খ) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি (গ) নিমিত্ত কারকে ‘এ’ বিভক্তি (ঘ) অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (খ)
২. “তার শোকে মহাশোক রাক্ষসাধিপতি”–‘শোকে’ পদটি
(ক) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি (খ) করণকারকে ‘এ’ বিভক্তি (গ) অপাদান কারকে ‘এ’ বিভক্তি (ঘ) অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (খ)
৩. “ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকূলে।”—“রিপুকূলে’ পদটি
(ক) কর্তৃকারকে ‘এ’ বিভক্তি (খ) করণকারকে ‘এ’ বিভক্তি (গ) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি (ঘ) অপাদান কারকে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (গ)
৪. “কোথা প্রাণ সখে/রাখি এ দাসীরে, কহ চলিলা আপনি?”—প্রাণ সখে পদটি
(ক) সম্বন্ধপদে ‘এ’ বিভক্তি (খ) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি (গ) নিমিত্ত কারকে ‘এ’ বিভক্তি (ঘ) সম্বোধন পদে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (ঘ)
৫. “নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে।”—’রাজপদে’ পদটি
(ক) অপাদান কারকে ‘এ’ বিভক্তি (খ) নিমিত্ত কারকে ‘এ’ বিভক্তি (গ) অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি (ঘ) কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি
উত্তরঃ (গ)
সমাস
৬. “যথাবিধি লয়ে/গঙ্গোদক, অভিষেক করিলা কুমারে।”—যথাবিধি পদটির ব্যাসবাক্য হবে
(ক) বিধিকে অতিক্রম করে (খ) যথাপূর্বক বিধি (গ) যথাযথ যে-বিধি (ঘ) বিধিকে অতিক্রম না-করে
উত্তরঃ (ঘ)
৭. “গিরিশৃঙ্গ কিম্বা তরু যথা বজ্রাঘাতে।”—’বজ্রাঘাতে’ পদটির ব্যাসবাক্য বজ্র দ্বারা আঘাত ‘(তাতে)’ হলে সমাস হবে
(ক) সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস (খ) নিমিত্ত তৎপুরুষ সমাস (গ) করণ তৎপুরুষ সমাস (ঘ) অপাদান তৎপুরুষ সমাস
উত্তরঃ (গ)
৮. “উড়িছে কৌশিক-ধ্বজ; উঠিছে আকাশে/কাঞ্চন-কক বিভা।” – কৌশিক-ধ্বজ’ পদের ব্যাসবাক্য
(ক) কৌশিকের ধ্বজ (খ) কৌশিক যে-ধ্বজ (গ) কৌশিকীর ধ্বজ (ঘ) কৌশিক নির্মিত ধ্বজ
উত্তরঃ (ঘ)
৯. “শিরঃচুম্বি, ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা/উত্তরিলা;”—‘ছদ্মবেশী পদের ব্যাসবাক্য ছদ্মবেশ ধারণ করেছে যে’ হলে এর সমাস হবে
(ক) উপসর্গ তৎপুরুষ সমাস (খ) উপপদ তৎপুরুষ সমাস (গ) সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস (ঘ) করণ তৎপুরুষ সমাস
উত্তরঃ (গ)
১০. “বৈরিদল বেড়ে/ স্বর্ণলঙ্কা, হেথা আমি বামাদল মাঝে?”—‘স্বর্ণলঙ্কা’ পদের ব্যাসবাক্য হবে
(ক) স্বর্ণের লঙ্কা (খ) স্বর্ণ কর্তৃক নির্মিত লঙ্কা (গ) স্বর্ণ নির্মিত লঙ্কা (ঘ) স্বর্ণের খনি আছে সেই হেতু লঙ্কা
উত্তরঃ (গ)
বাক্য
১১. “যাও তুমি জ্বরা করি; রক্ষ রক্ষঃকুল-মান;”—বাক্যটি
(ক) নির্দেশক (খ) প্রার্থনাসূচক (গ) অনুজ্ঞাসূচক (ঘ) সন্দেহদ্যোতক
উত্তরঃ (গ)
১২. “যদি/তার রঙ্গরসে মনঃ না দিয়া, মাত/যায় চলি, তবু তারে রাখে পদাশ্রমে/যূথনাথ।”—পঙক্তিবদ্ধ কথাটি বাক্যের গঠনগত দিক দিয়ে
(ক) সরলবাক্য (খ) জটিল বাক্য (গ) যৌগিক বাক্য (ঘ) মিশ্ৰবাক্য
উত্তরঃ (খ)
১৩. “কে পারে খুলিতে সে বাঁধে?”—বাক্যটি
(ক) নির্দেশক (খ) প্রশ্নাত্মক (গ) সন্দেহবাচক (ঘ) প্রার্থনাসূচক
উত্তরঃ (খ)
১৪. “হায়, বিধি বাম মম প্রতি।”—বাক্যটি
(ক) নির্দেশক (খ) প্রার্থনাসূচক (গ) সন্দেহবাচক (ঘ) আবেগসূচক
উত্তরঃ (ঘ)
১৫. “দুই বার আমি হারানু রাঘবে/আর একবার পিতঃ দেহ আজ্ঞা মোরে।”—বাক্যটি হবে
(ক) যৌগিক বাক্য (খ) জটিল বাক্য (গ) সরলবাক্য (ঘ) মিশ্রবাক্য
উত্তরঃ (ক)
বাচ্য
১৬. “সেনাপতি পদে আমি বরিণু তোমাকে।”—বাক্যটি
(ক) কর্তৃবাচ্য (খ) কর্মবাচ্য (গ) ভাববাচ্য (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্য
উত্তরঃ (ক)
১৭. “যথা অশোকের ফুল অশোকের তলে/আভাময়”—বাচ্যগতভাবে বাক্যটি
(ক) কর্তৃবাচ্য (ক) কর্মবাচ্য (ঘ) ভাববাচ্য (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্য
উত্তরঃ (ক)
১৮. “ত্বরায় আমি আসিব ফিরিয়া/কল্যাণী,”—বাক্যটি
(ক) কর্তৃবাচ্য (খ) কর্মবাচ্য (গ) ভাববাচ্য (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্য
উত্তরঃ (ক)
১৯. “সাজিছে রাবণরাজা;”—বাক্যটির ভাববাচ্য হবে
(ক) রাবণ রাজা কর্তৃক সাজা হচ্ছে (খ) রাবণ রাজার সাজা হচ্ছে (গ) রাবণ রাজা কর্তৃক সজ্জিত হওয়া হচ্ছে (ঘ) রাজা, রাবণের সেজে ওঠা হচ্ছে
উত্তরঃ (গ)
২০. “কে কবে শুনেছে পুত্র,”—নীচের কোনটি কর্মবাচ্য?
(ক) কার, কবে শোনা হয়েছে পুত্র ? (খ) কে, কবে শুত হয়েছে পুত্র ? (গ) কার কর্তৃক, কবে শুত হয়েছে পুত্র ? (ঘ) পুত্র কর্তৃক, কবে শুত হয়েছে ?
উত্তরঃ (গ)
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা প্রশ্ন উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – Madhyamik Bengali Suggestion 2023
কারক-বিভক্তি
১. “ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ চরণে-অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
২. “কহ দাসে লঙ্কার কুশল।”–‘কুশল’ পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ কুশল–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
৩. “ঘোরতর রণে /হত প্রিয় ভাই, তব বীরবাহু!”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।
উত্তরঃ রণে করণকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
৪. “কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ প্রিয়ানজেকর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
৫. “তব শরে মরিয়া বাঁচিল।”–‘শরে’ পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ শরেকরণকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
৬. “ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী।”–নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ কুসুমদাম-কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
৭. “ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক বিভক্তি কী হবে?
উত্তরঃ রিপুকুলে–কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
৮. “হৈমবতী সুত যথা নাশিতে তারকে।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো।
উত্তরঃ তারকে-কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
৯. “সাজিলা শূর, শমীবৃক্ষমূলে।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি লেখো।
উত্তরঃ শমীবৃক্ষমূলে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
১০. “কেমনে ধরিবে প্রাণ তোমার বিরহে।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।
উত্তরঃ প্রাণ—কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
সমাস
১১. “কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্র কেশরী।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ কনক-আসন কনক নির্মিত আসন (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)।
১২. “ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা।”—“ছদ্মবেশী’ পদটির সমাস নির্দেশ করো।
উত্তরঃ ছদ্মবেশী—ছদ্মবেশ ধারণ করে যে (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)।
১৩. “কনক-লঙ্কার দশা।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ কনক-লঙ্কা-কনক সজ্জিত লঙ্কা (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)।
১৪. “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া।”—নিম্নরেখাঙ্কিতপদটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ মহাবাহু—মহান বাহু যার (বহুব্রীহি সমাস)।
১৫. “ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে।”—‘ইন্দ্রজিৎ’পদটির সমাস কী হবে?
উত্তরঃ ইন্দ্রজিৎ-ইন্দ্রকে জয় করেছেন যিনি (বহুব্রীহি সমাস)।
১৬. “কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ প্রিয়ানুজে—প্রিয় যে অনুজ, তাকে (উপমান কর্মধারয় সমাস)।
১৭. “মায়াবী মানব সীতাপতি।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ সীতাপতি-সীতার পতি (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
১৮. “ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী।”—‘কুসুমদাম’ পদটির ব্যাসবাক্যসহ সমাস কী হবে?
উত্তরঃ কুসুমদাম—কুসুম সজ্জিত দাম (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)।
১৯. “ফেলাইলা কনক-বলয়।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ কনক-বলয়—কনক নির্মিত বলয় (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)।
২০. “ব্রততী বাঁধিলে সাধে করি-পদ।”—নিম্নরেখাঙ্কিত পদটির সমাস নির্ণয় করো।
উত্তরঃ করি-পদ—করির পদ (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
বাক্য
২১. “কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী, ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে কহিলা…।”—যৌগিক বাক্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ বীরেন্দ্র কেশরী ইন্দ্রজিৎ কনক-আসন ত্যাগ করিল এবং ধাত্রীর চরণে প্রণাম _ করিয়া বলিল …।
২২. “শিরঃ চুম্বি, ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা/উত্তরিলা।”—যৌগিক বাক্যে রূপান্তর – করো।
উত্তরঃ ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা মস্তক চুম্বন করিল এবং উত্তর দিল।
২৩. “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;”—যৌগিক বাক্যে রূপ দাও।
উত্তরঃ মহাবাহু বিস্মিত হইলেন এবং জিজ্ঞাসা করিলেন।
২৪. “মহাশোকী রাক্ষ সাধি পতি/সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।”—জটিল বাক্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ যে রাক্ষসাধিপতি মহাশোকে আচ্ছন্ন, তিনিই স্বয়ং যুদ্ধ করিবার জন্য সসৈন্যে সজ্জিত হইতেছেন।
২৫. “ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী/মেঘনাদ;”—যৌগিক বাক্যে রূপান্তর করো।
উত্তরঃ মহাবলী মেঘনাদ ক্রুদ্ধ হইলেন এবং কুসুমদাম ছিড়িয়া ফেলিলেন।
২৬. “সাজিলা রথীন্দ্রভ বীর-আভরণে”—জটিল বাক্যে পরিবর্তন করো।
উত্তরঃ যিনি শ্রেষ্ঠ রথীদের মধ্যে প্রধান, তিনি বীর-আভরণে সজ্জিত হইলেন।
২৭. “সতি, বেঁধেছ যে দৃঢ় বাঁধে, কে পারে খুলিতে সে বাঁধে?”—নাস্ত্যর্থক বাক্যে লেখো।
উত্তরঃ সতি, যে দৃঢ় বাঁধে বেঁধেছ সেই বাঁধনকে কেহই খুলিতে পারে না।
২৮. “এ মায়া, পিতঃ বুঝিতে না পারি।”—অস্ত্যর্থক বাক্যে লেখো।
উত্তরঃ এ মায়া, পিতা বুঝিতে অক্ষম।
২৯. “তবেযদিএকান্তসমরে/ইচ্ছা তব, বৎস, আগে পূজইষ্টদেবে।”—সরলবাক্যে রূপ দাও।
উত্তরঃ বৎস, একান্ত সমরে যাইবার ইচ্ছা হইলে ইষ্টদেবতার পূজা পূর্বে করিও।
৩০. হাসিবে মেঘবাহন, রুষিবেন দেব অগ্নি।–মিশ্র বাক্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ যিনি মেঘবাহন তিনি শুধু হাসিবেন না এবং যিনি ইষ্টদেব সেই অগ্নিদেবও রুষিবেন।
বাচ্য
৩১. “নিশা-রণে সংহারিনু আমি রঘুবরে।”—কর্মবাচ্যে রূপান্তর করো।
উত্তরঃ আমা কর্তৃক রঘুবরকে নিশা-রণে সংহার করা হইল।
৩২. “শিরঃ চুম্বি অম্বুরাশি-সুতা/উত্তরিলা।”—ভাববাচ্যে লেখো।
উত্তরঃ শিরঃ চুম্বি ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা কর্তৃক উত্তর দেওয়া হইল।
৩৩. “তব শরে মরিয়া বাঁচিল।”—ভাববাচ্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ তোমার শর কর্তৃক মরিয়া বাঁচা হইল।
৩৪. “জননী কোথায় পাইলে তুমি?”—ভাববাচ্যে রূপ দাও।
উত্তরঃ জননী, তোমার কোথায় পাওয়া হইল?
৩৫. “ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী/মেঘনাদ।”—বাক্যটির কর্মবাচ্যে রূপ কী হবে?
উত্তরঃ ক্রোধান্বিত হইয়া মহাবলী মেঘনাদ কর্তৃক কুসুমদাম ছিড়িয়া ফেলা হইল।
৩৬. “রাক্ষসাধিপতি,/সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।”—ভাববাচ্যে রূপান্তর করো।
উত্তরঃ যুদ্ধ করিবার জন্য স্বয়ং রাক্ষসাধিপতি কর্তৃক সসৈন্যে সাজা হইল।
৩৭. “ঘুষিবে জগতে।”—ভাববাচ্যে লেখো।
উত্তরঃ ঘোষিত হইবে জগতে।
৩৮. “হাসিবে মেঘবাহন;”—ভাববাচ্যে রূপ দাও।
উত্তরঃ মেঘবাহন কর্তৃক হাসা হইবে।
৩৯. “রুষিবেন দেব/অগ্নি।”—ভাববাচ্যে পরিণত করো।
উত্তরঃ দেব অগ্নি কর্তৃক রোযা/ব্লেষিত হওয়া হইবে।
৪০. “উড়িছে কৌশিক-ধ্বজ।”—ভাববাচ্যে রূপান্তর করো।
উত্তরঃ কৌশিক ধ্বজের ওড়া হইতেছে।
